ঢাকা ১২:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অন্তর্বর্তী সরকার বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ নিয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদন:

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‌বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের মাধ্যমে বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে।

‘জাতীয় সমবায় দিবস-২০২৪’ উপলক্ষে আজ শুক্রবার দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন। আগামীকাল শনিবার ৫৩তম ‘জাতীয় সমবায় দিবস-২০২৪’ পালিত হবে।

প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‌অর্থনীতিকে গতিশীল করে গড়ে তুলতে সমবায় অঙ্গনেও সংস্কার প্রয়োজন। আমাদের সমাজে উদ্যোক্তা সৃষ্টির জন্য দক্ষ ও টেকসই সমবায় ব্যবস্থা গড়ে তোলা জরুরি। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে এবারের জাতীয় সমবায় দিবসের প্রতিপাদ্য- ‘সমবায়ে গড়বো দেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে।

 

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সমবায় খাত দেশের দারিদ্র্য বিমোচন ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকার দেশের স্থানীয় চাহিদা অনুযায়ী নিবিড় পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণ, সহজ শর্তে সমবায়ীদের ঋণ সুবিধা, প্রযুক্তিগত ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে সমবায়ীদের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কাজ করে যাচ্ছে। একটি নতুন অর্থনীতির স্বপ্ন বাস্তবায়নে সমবায়কে আধুনিক ও যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

অন্তর্বর্তী সরকার বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ নিয়েছে

আপডেট সময় ০৩:৫৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‌বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের মাধ্যমে বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে।

‘জাতীয় সমবায় দিবস-২০২৪’ উপলক্ষে আজ শুক্রবার দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন। আগামীকাল শনিবার ৫৩তম ‘জাতীয় সমবায় দিবস-২০২৪’ পালিত হবে।

প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‌অর্থনীতিকে গতিশীল করে গড়ে তুলতে সমবায় অঙ্গনেও সংস্কার প্রয়োজন। আমাদের সমাজে উদ্যোক্তা সৃষ্টির জন্য দক্ষ ও টেকসই সমবায় ব্যবস্থা গড়ে তোলা জরুরি। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে এবারের জাতীয় সমবায় দিবসের প্রতিপাদ্য- ‘সমবায়ে গড়বো দেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে।

 

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সমবায় খাত দেশের দারিদ্র্য বিমোচন ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকার দেশের স্থানীয় চাহিদা অনুযায়ী নিবিড় পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণ, সহজ শর্তে সমবায়ীদের ঋণ সুবিধা, প্রযুক্তিগত ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে সমবায়ীদের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কাজ করে যাচ্ছে। একটি নতুন অর্থনীতির স্বপ্ন বাস্তবায়নে সমবায়কে আধুনিক ও যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে।